মনে পড়া সেই দিনগুলি
২০১২ সালের ৭ই মে। রেজাল্ট বের হল,দুঃখ ভরা মন নিয়ে কলেজে ভর্তির আবেদন করলাম , একটা কলেজে ভর্তি হলাম বিভিন্ন বাধা পেরিয়ে।
হঠ্যাৎ ভাগ্যক্রমে বিপদের মুহুর্তে ইসমাইল ভাই নামক একজন লোকের সাথে। যে আমাকে রানা ভিলা নামক একটা বাসায় উঠিয়ে দেয় 1লা ফেব্রুয়ারি 2013। সেদিন ছিল শুক্রবার শরীফ ভাইয়ের লন্ডন যাবে এই শুবাদে ওই সিটে আমি ও নাঈম ওই রুমে উঠি। প্রথমে শরীফ ভাইয়ার সাথে দেখা , রুমে উঠে প্রথম দেখা হয় Abul Khaer ভাইয়ের সাথে কিন্তু কথা হয় Md Kawsar ভাইয়ের সাথে । তার সাথে কথা বলে জানতে পারি সে আমাদের প্রতিবেশী উপজেলায় থাকে। পরে একে একে পরিচিত হয় Mayhede Hassan ভাই , Khan Md Al-amin ভাই , এবং MD Lokman Hossain ভাইয়ের সাথে । সবাই আমাকে ভালবাসত, তবে কাওসার ভাইয়ের সাথে সময় বেশি কাটানো হত। তার PC নিয়ে সময় কাটানো বেশি হত। তার সবকিছুই আমি তার ছোট ভাইয়ের মত ব্যবহার করতাম। তাকে আমি খুবই পছন্দ করতাম , এখন ও করি। শরীফ ভাই ছিল আমার গাইড লাইন । আমি পরিবার ছেড়ে কখনই একা থাকতাম না ,
ওটা ছিল ব্যাচেলর জীবনের প্রথম ধাপ । খুবই খারাপ লাগার কথা ছিল , কিন্তু এক বিন্দু ও খারাপ লাগে নি, শুধু মাত্র তাদের আদর ও ভালবাসার জন্য । শরীফ ভাই তাদেরকে কী ভাবে আপন করে নিতে হয় , সেই পন্থাই শিখিয়েছিলেন, মেহেদী ভাইয়ের আদর কখনই ভুলব না। খায়ের ভাইয়ের কাছে শিখেছিলাম ইংরেজী শেখা ও ডিকশনারি মুখস্হ করার পদ্ধতি, ও একজন ভালো বন্ধু ।লোকমান ভাইয়ের হাঁসি মাখা মুখ আজও সাড়া দিয়ে যায়। আল আমিন ভাই ও মেহেদী ভাই ছিলেন আমাদের সকলের অভিভাবক। ইসলামি আমলের ক্ষেত্রে কোন কিছু জানার থাকলে অতি সহজেই জেনে নিতাম ।
সবাই আমাকে ভালবাসত । তাদের হাতেই শুরু হয়েছিল আমার ব্যাচেলর জীবনের পথচলা । পেয়েছিলাম বন্ধু নাঈমকে । তাদের মাধ্যমে ব্যাচেলর জীবনের হাতেখড়ি।
যা কখনোই ভুলবার নয়। আমার কোন বড়ভাই না থাকার শূন্য স্থান টা পুর্ন করতে পেরেছিলাম তাদের দ্বারা। তাদের কথা গুলো যেন আজও কানে ভেসে ওঠে।
জানি না কোন ভুল করেছি কি না ? তাদের কাছে আমি আজীবন ক্ষমাপ্রার্থী । কোন বেয়াদবি কিংবা অশালীন আচরন করলে মাফ করে দিবেন ।
...... .------ ইতি
আপনাদের স্নেহের ..
Hasibur Rahman
২০১২ সালের ৭ই মে। রেজাল্ট বের হল,দুঃখ ভরা মন নিয়ে কলেজে ভর্তির আবেদন করলাম , একটা কলেজে ভর্তি হলাম বিভিন্ন বাধা পেরিয়ে।
হঠ্যাৎ ভাগ্যক্রমে বিপদের মুহুর্তে ইসমাইল ভাই নামক একজন লোকের সাথে। যে আমাকে রানা ভিলা নামক একটা বাসায় উঠিয়ে দেয় 1লা ফেব্রুয়ারি 2013। সেদিন ছিল শুক্রবার শরীফ ভাইয়ের লন্ডন যাবে এই শুবাদে ওই সিটে আমি ও নাঈম ওই রুমে উঠি। প্রথমে শরীফ ভাইয়ার সাথে দেখা , রুমে উঠে প্রথম দেখা হয় Abul Khaer ভাইয়ের সাথে কিন্তু কথা হয় Md Kawsar ভাইয়ের সাথে । তার সাথে কথা বলে জানতে পারি সে আমাদের প্রতিবেশী উপজেলায় থাকে। পরে একে একে পরিচিত হয় Mayhede Hassan ভাই , Khan Md Al-amin ভাই , এবং MD Lokman Hossain ভাইয়ের সাথে । সবাই আমাকে ভালবাসত, তবে কাওসার ভাইয়ের সাথে সময় বেশি কাটানো হত। তার PC নিয়ে সময় কাটানো বেশি হত। তার সবকিছুই আমি তার ছোট ভাইয়ের মত ব্যবহার করতাম। তাকে আমি খুবই পছন্দ করতাম , এখন ও করি। শরীফ ভাই ছিল আমার গাইড লাইন । আমি পরিবার ছেড়ে কখনই একা থাকতাম না ,
ওটা ছিল ব্যাচেলর জীবনের প্রথম ধাপ । খুবই খারাপ লাগার কথা ছিল , কিন্তু এক বিন্দু ও খারাপ লাগে নি, শুধু মাত্র তাদের আদর ও ভালবাসার জন্য । শরীফ ভাই তাদেরকে কী ভাবে আপন করে নিতে হয় , সেই পন্থাই শিখিয়েছিলেন, মেহেদী ভাইয়ের আদর কখনই ভুলব না। খায়ের ভাইয়ের কাছে শিখেছিলাম ইংরেজী শেখা ও ডিকশনারি মুখস্হ করার পদ্ধতি, ও একজন ভালো বন্ধু ।লোকমান ভাইয়ের হাঁসি মাখা মুখ আজও সাড়া দিয়ে যায়। আল আমিন ভাই ও মেহেদী ভাই ছিলেন আমাদের সকলের অভিভাবক। ইসলামি আমলের ক্ষেত্রে কোন কিছু জানার থাকলে অতি সহজেই জেনে নিতাম ।
সবাই আমাকে ভালবাসত । তাদের হাতেই শুরু হয়েছিল আমার ব্যাচেলর জীবনের পথচলা । পেয়েছিলাম বন্ধু নাঈমকে । তাদের মাধ্যমে ব্যাচেলর জীবনের হাতেখড়ি।
যা কখনোই ভুলবার নয়। আমার কোন বড়ভাই না থাকার শূন্য স্থান টা পুর্ন করতে পেরেছিলাম তাদের দ্বারা। তাদের কথা গুলো যেন আজও কানে ভেসে ওঠে।
জানি না কোন ভুল করেছি কি না ? তাদের কাছে আমি আজীবন ক্ষমাপ্রার্থী । কোন বেয়াদবি কিংবা অশালীন আচরন করলে মাফ করে দিবেন ।
...... .------ ইতি
আপনাদের স্নেহের ..
Hasibur Rahman
nice
উত্তরমুছুন