আমরা সবাই হাসিখুশি
তুমি কেন দু:খী ?
আমি বলি, দু:খ আমার চিরসাথী
তাই তো আমি দু:খী
মুখ যে বলে , আমি হাসি কিন্তু যে তোর মণ ,
তখন সে একা থাকে কেমন ?
মণ বলে , “দু:খকে আমি ভালবাসি
তাইতো আমি মণ ,
থাকি পাথরের মতন ।
চোখ যে তখন মনের দিকে ,
চেয়ে শুধুভাবে
তুই যে একা কাঁদতে পারিস,
তবুও তোর জল কিনারায়
দেখি নি কোনক্ষন।
মন যে তখন চোখকে বলে ,
তুই কেন চেয়ে আছিস এমন ?
আমি যে ভাই , বড় দু:খী
মোর যে নাই কোন সাথী ।
ও.. ভাই চোখ , তুই মোরে বল
দু:খকে কি কেউ করেছে বরন।
দু:খী থাকে বড় একা
তার ভালবাসা থাকে ঢাকা
তাই তো সবাই তাকে রে ,ভাই
সারাক্ষন শুধু করে হেলা
আমি তো ভাই ভাই দু:খের ভেলা ।
মুখ যে তখন ,
বাকা ঠোটে হেসে উঠে বলে
ও মন , তুই এত ভাবিস কেন ?
রাতের পর দিন এভাবেই আসে ।
দু:খের ভেলা সুখের নীড়ে ,
যায় যে ভেসে ভেসে ।
মুখের কথা শুনে তো মন
নীরব হয়ে থাকে
দুখের সাথী হয়ে যে মণ
দু:খকে শুধু পোষে।